👉 👉 তুমি নামাজ পড়ো নি কেনো ?
তুমি কি হযরত আইয়ুব (আঃ)এর চেয়েও অসুস্থ ?
👉 তুমি নামাজ পড়োনি কেনো ?
🔹দায়িত্ব কর্মভার থাকার কারণে।
তোমার কি হযরত সুলাইমান (আঃ) চেয়েও বড় রাজত্ব নাকি ? যে দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে নামাজ পড়তে পারনি ?
👉 তুমি নামাজ পড়োনি কেনো ?
🔹স্বামীর অত্যাচারের কারণে।
তোমার স্বামী কি বিবি আছিয়া (রাঃ) স্বামী ফেরআউন এর চেয়েও বেশী অত্যাচারী ?
👉 তুমি নামাজ পড়োনি কেনো ?
🔹সাংসারিক কাজকর্মের কারণে। তুমি কি মা ফাতেমার (রাঃ) চেয়েও বেশী সংসারী ?
👎🏻নাহঃ নামাজ না পড়ার জন্য আল্লাহর কাছে কোনো অজুহাত চলবে না।
⚠সমুদ্রে হাবুডুবু খেলেও তখন ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করতে হবে।কারণ প্রতিটা শ্বাস প্রশ্বাস এর জন্য আমরা আল্লাহর কাছে ঋনী।
⚠বিনা কারণে এক ওয়াক্ত নামাজ ছেড়ে দিলে মুসলিম আর মুসলিম থাকে না,মুশরেক হয়ে যায়,যদি না তাওবা করে দ্রুত নামায আদায় করে। আর তুমি ওয়াক্তের নামাজ ওয়াক্তে না পড়ে মারা গেলে কি অবস্থায় মরলে তা চিন্তা করা দরকার। তুমি ভাবো 🤔🤔
👉🏻মনে রাখবে, তোমাকে পরিষ্কার পরিছন্ন সুন্দর পবিত্র কাপড়ে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে হবে,সুন্দর কাপড় না থাকলে যা আছে তা দিয়েই নামাজ পড়তে হবে। তুমি দাড়াতে না পারলে বসে পড়বে, বসতে না পারলে শুয়ে অথবা ইশারায় পড়বে।তবুও তুমি সালাত ছাড়তে পারবেনা।কারণ বিচারের মাঠে নামাজ না পড়ে বেচে যাওয়ার কোন পথ নেই ।
👆🏻নামাজের বিনিময়ে তোমাকে কানাডা, আমেরিকার ভিসা দেয়া হলে তুমি কোনো তাহাজ্জুদ ও ছাড়তে না,অথচ জান্নাতের ভিসার বেলায় ফরজ নামাজেও তোমার অবহেলা। আসলে তুমি নিজে থেকেই কোনো গুরত্বই দিচ্ছো না ।
👍🏻যদি আল্লাহ বলতেন, প্রতি ওয়াক্তের জন্য তুমাকে ১০০০ টাকা দেয়া হবে তাহলে বহু মানুষ সারা দিন রাতই নামাজ পড়তো, কিন্ত পরকালে এর চেয়ে কোটিগুন সম্পদ বা সুখ শান্তি দেয়া হবে, কিন্ত তুমি তা বিশ্বাস ই করো না, করলে ১ ওয়াক্ত নামাজও তোমার ছুটে যেতো না।
👉🏻তোমার খাওয়া দাওয়া, আনন্দ ফুর্তি, ঘুম, টিভি দেখা কোনটাই বাদ যায় না,অথচ সালাতের বেলায় বাদ যায়। আসলে তুমি দুনিয়ার জীবনকেই বেশি গুরত্ব দিচ্ছো,,,,আর মুখে মুখে বলছো আমি আখেরাত বিশ্বাস করি ।
🔹অথচ অন্তরের সব খবর "আল্লাহ" ভালোই জানেন।_
*❔আমরা আমাদের নিজেদের প্রশ্ন করা উচিত।*
⚠সুখের হাজার বছর ঘন্টায় কাটে, আর দুঃখের প্রতিটি সেকেন্ড এক একটি বছর মত মনে হয়।আর চিরস্থায়ী জাহান্নামে প্রতিটি ঘন্টা,বছর আমাদের কিভাবে কাটবে তা ভাবা উচিত ?
👆🏻উপরের কয়েকটা উদাহরণ বার বার পড়ে দেখ বিচারের মাঠে নামাজ না পড়ার কোন যুক্তি তোমার চলবে কিনা.? যদি না চলে তাহলে তোমার কি হবে তা চিন্তা করা উচিত ? আর বুদ্ধিমানরাই চিন্তা করে।
♨ দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৭০ গুন তেজোদৃপ্ত জাহান্নামের আগুন থেকে যদি বাঁচতে চাও, নামাজে কখনো অবহেলা করো না।
👏🏻আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে সময়মত নামাজ পড়ার তৌফিক দিন।
_🤲🏻 আমীন 🤲🏻
🤝পোষ্টি ভাল লাগলে শেয়ার করার অনুরধ থাকল।
🔹অসুস্থ তাই !
তুমি কি হযরত আইয়ুব (আঃ)এর চেয়েও অসুস্থ ?
👉 তুমি নামাজ পড়োনি কেনো ?
🔹দায়িত্ব কর্মভার থাকার কারণে।
তোমার কি হযরত সুলাইমান (আঃ) চেয়েও বড় রাজত্ব নাকি ? যে দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে নামাজ পড়তে পারনি ?
👉 তুমি নামাজ পড়োনি কেনো ?
🔹স্বামীর অত্যাচারের কারণে।
তোমার স্বামী কি বিবি আছিয়া (রাঃ) স্বামী ফেরআউন এর চেয়েও বেশী অত্যাচারী ?
👉 তুমি নামাজ পড়োনি কেনো ?
🔹সাংসারিক কাজকর্মের কারণে। তুমি কি মা ফাতেমার (রাঃ) চেয়েও বেশী সংসারী ?
👎🏻নাহঃ নামাজ না পড়ার জন্য আল্লাহর কাছে কোনো অজুহাত চলবে না।
⚠সমুদ্রে হাবুডুবু খেলেও তখন ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করতে হবে।কারণ প্রতিটা শ্বাস প্রশ্বাস এর জন্য আমরা আল্লাহর কাছে ঋনী।
⚠বিনা কারণে এক ওয়াক্ত নামাজ ছেড়ে দিলে মুসলিম আর মুসলিম থাকে না,মুশরেক হয়ে যায়,যদি না তাওবা করে দ্রুত নামায আদায় করে। আর তুমি ওয়াক্তের নামাজ ওয়াক্তে না পড়ে মারা গেলে কি অবস্থায় মরলে তা চিন্তা করা দরকার। তুমি ভাবো 🤔🤔
👉🏻মনে রাখবে, তোমাকে পরিষ্কার পরিছন্ন সুন্দর পবিত্র কাপড়ে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে হবে,সুন্দর কাপড় না থাকলে যা আছে তা দিয়েই নামাজ পড়তে হবে। তুমি দাড়াতে না পারলে বসে পড়বে, বসতে না পারলে শুয়ে অথবা ইশারায় পড়বে।তবুও তুমি সালাত ছাড়তে পারবেনা।কারণ বিচারের মাঠে নামাজ না পড়ে বেচে যাওয়ার কোন পথ নেই ।
👆🏻নামাজের বিনিময়ে তোমাকে কানাডা, আমেরিকার ভিসা দেয়া হলে তুমি কোনো তাহাজ্জুদ ও ছাড়তে না,অথচ জান্নাতের ভিসার বেলায় ফরজ নামাজেও তোমার অবহেলা। আসলে তুমি নিজে থেকেই কোনো গুরত্বই দিচ্ছো না ।
👍🏻যদি আল্লাহ বলতেন, প্রতি ওয়াক্তের জন্য তুমাকে ১০০০ টাকা দেয়া হবে তাহলে বহু মানুষ সারা দিন রাতই নামাজ পড়তো, কিন্ত পরকালে এর চেয়ে কোটিগুন সম্পদ বা সুখ শান্তি দেয়া হবে, কিন্ত তুমি তা বিশ্বাস ই করো না, করলে ১ ওয়াক্ত নামাজও তোমার ছুটে যেতো না।
👉🏻তোমার খাওয়া দাওয়া, আনন্দ ফুর্তি, ঘুম, টিভি দেখা কোনটাই বাদ যায় না,অথচ সালাতের বেলায় বাদ যায়। আসলে তুমি দুনিয়ার জীবনকেই বেশি গুরত্ব দিচ্ছো,,,,আর মুখে মুখে বলছো আমি আখেরাত বিশ্বাস করি ।
🔹অথচ অন্তরের সব খবর "আল্লাহ" ভালোই জানেন।_
*❔আমরা আমাদের নিজেদের প্রশ্ন করা উচিত।*
⚠সুখের হাজার বছর ঘন্টায় কাটে, আর দুঃখের প্রতিটি সেকেন্ড এক একটি বছর মত মনে হয়।আর চিরস্থায়ী জাহান্নামে প্রতিটি ঘন্টা,বছর আমাদের কিভাবে কাটবে তা ভাবা উচিত ?
👆🏻উপরের কয়েকটা উদাহরণ বার বার পড়ে দেখ বিচারের মাঠে নামাজ না পড়ার কোন যুক্তি তোমার চলবে কিনা.? যদি না চলে তাহলে তোমার কি হবে তা চিন্তা করা উচিত ? আর বুদ্ধিমানরাই চিন্তা করে।
♨ দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৭০ গুন তেজোদৃপ্ত জাহান্নামের আগুন থেকে যদি বাঁচতে চাও, নামাজে কখনো অবহেলা করো না।
👏🏻আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে সময়মত নামাজ পড়ার তৌফিক দিন।
_🤲🏻 আমীন 🤲🏻
🤝পোষ্টি ভাল লাগলে শেয়ার করার অনুরধ থাকল।
Photo |
No comments:
Post a Comment